৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
গোলাপ জল মুখে কিভাবে ব্যবহার করব৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়, আমাদের প্রত্যেকের ইচ্ছা যে, আমি যেন অনেক লম্বা
হতে পারি, এই ইচ্ছাটা সবার মনে জাগে। মূলত আপনার উচ্চতা বা হাইট বেশির ভাব নির্ভর
করে আপনার নিজের উপর।
তবে চিন্তা করবেন না, ভালো খাওয়া দাওয়া আর কিছু বেয়াম বা জিম এর মাধ্যমে আপনার
উচ্চতা ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি বাড়ার সম্ভবনা আছে। আজ এই পোস্টে আমরা লম্বা হওয়ার কিছু
কার্যকারী উপায় বলব, যেগুলো আপনাকে স্বাভাবিকভাবে লম্বা হতে সাহায্য করবে। চলুন,
জেনে নেওয়া যাক,
পোস্ট সূচীপত্রঃ ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
- ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
- সুষম আর পুষ্টিকর খাবার এর মাধ্যমে লম্বা হওয়ার উপায়
- সঠিক অঙ্গভঙ্গি আর লম্বা দেখানোর কৌশল
- প্রতিদিনের সঠিক ব্যয়াম ৫-৬ ইঞ্চি উচ্চতা বাড়াতে পারে
- পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে উচ্চতার হরমোনের প্রভাব
- হেলদি ওজন ধরে রাখা আর উচ্চতার ওপর এর প্রভাব
- উচ্চতা বাড়াতে ভিটামিন ডি এর উপকারীতা
- যোগব্যায়াম আর শরীর টান টান করে ব্যয়াম যা লম্বা হতে সাহায্য করে
- পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করে লম্বা হওয়ার উপায়
- টেনশন মুক্ত থেকে ও হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রেখে লম্বা হওয়া
- উপসংহারঃ ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়, এই নিয়ে আমাদের বেশিরভাগ মানুষের মনে প্রশ্ন।
কিন্তু আপনার উচ্চতা বাড়াতে বংশগত কারণ আর পরিবেশের ভূমিকা থাকে। আসলে আমাদের
সাবার উচ্চতা বাবা মায়ের উচ্চতার উপর নির্ভর করে। মা বাবার কাছ থেকে পাওয়া জিন বা
আমাদের বংশের উচ্চতার উপর নির্ভর করে। যদি বলতে হয় আপনা উচ্চতা কেমন হবে, এ ধরনের
ধারণা আপনার পরিবার বা আপনার বাপ দাদার উচ্চতা দেখলেই পাওয়া যাবে।
কিন্তু মনে রাখবেন বংশগত কারণ কেবল একটা উচ্চতার ধারণা মাত্র, এটাই শেষ কথা না।
যদি আপনি সঠিক পুষ্টিকর খাবার এবং লাইফস্টাইল মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি বংশগত
সম্ভবনাকে কাজে লাগাতে পারেন। আমি বলি পরিবারের উচ্চতা যদি কম হয় তাহলে মন খারাপ
করবেন না, আপনি চেষ্টা চলিয়ে যান। আপনি যদি ভালো পষ্টিকর খাবার খান, তাহলে আপনার
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে আর যদি সাস্থের পুরোপুরি যত্ন নিতে পারলে আপনার উচ্চতা
বাড়াতে পারে।
সুষম আর পুষ্টিকর খাবার এর মাধ্যমে লম্বা হওয়ার উপায়
আমাদের শরীরের সঠিক উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য প্রেটিন অবশ্যই দরকার, এটা মাংশ পেশি আর
হাড়ের টিস্যু তৈরি করতে সাহায্য করে। আপনি যদি প্রতি দিনের খাবারের তালিকায় মাস,
মাংস, ডাল আর দুধ এসব খাবার রাখেন তাহলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘার্তি হবে না।
আর ক্যালসিয়াম আমাদের হাড়কে শক্ত করে আর ঘনত্ব বাড়ায় যা আপনার উচ্চতা বাড়ানোর
জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করেবে।
নানা রকম ফলমুল আর শাক, সবজি খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য খুবই দরকার, কারণ এগুলোতে
উচ্চতা বাড়ানোর ভিটামিন আর মিনারেল থাকে। বিশেষ করে সবুজ শাক সবজিতে আছে
ক্যালসিয়াম আয়রন ও আরো অনেক পুষ্টি গুনাগুন। এগুলো খেলে আপনার শরীরের উচ্চতা
বাড়াতে সাহায্য করে।
সঠিক অঙ্গভঙ্গি আর লম্বা দেখানোর কৌশল
আপনি যদি সবসময় সোজা হয়ে দাড়ানোর বা বসার অভ্যাস করেন তাহলে দেখবেন আপনকে এমটি
১-২ ইঞ্চি লাম্বা মনে হবে। আর যদি আপনি কুজো বা বাকা হয়ে দাড়ান বা বসেন তাহলে
আপনার উচ্চতা কম মনে হবে। সোজা হয়ে দাড়ানো আর বসানোর কারণ টা হলো এই যে, আপনি
যদি এই অভ্যাসটা করতে পারেন তাহলে, আপনার মেরুদন্ডকে সোজা বা ঠিক থাকবে। এতে করে
আপনার উচ্চতা ১-২ ইঞ্চি বেড়ে যাবে।
আর আপনি যাদি সোজা হয়ে দাড়াতে বা বসতে না পারেন বা না অভ্যাস করেন তাহলে আপনার
উচ্চতা কিন্তু এমনিতেই ১-২ ইঞ্চি কম দেখাবে এবং কি এর অভ্যাস ছারতে না পারলে
আপনার মেরুদন্ড আপনার সর্বোচ্চ উচ্চতা ধরে রাখতে অক্ষম হয়। তাই সব সময় আপনি
চেষ্টা করবেন যাতে সোজা হয়ে দাড়ানোর বা সোজা হয়ে বসার এতে করে আপনার উচ্চতা বাড়ার
সম্ভবনা আছে।
প্রতিদিনের সঠিক ব্যয়াম ৫-৬ ইঞ্চি উচ্চতা বাড়াতে পারে
আপনি যদি প্রতিদিন সঠিক ব্যয়াম করেন তাহলে আপনার রক্ত চলাচল আর উচ্চতা বৃদ্ধির
হরমোনকে উৎসাহিত করে এতে আপনার উচ্চতা বাড়াতে সহায়ক হবে। এমন এমন ব্যয়াম করুেন যে
ব্যয়াম করলে আপনার মেরুদন্ড টান টান থাকে এতেও আপনার উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
আপনি যদি সাইকেলিং করেন বা সাতার এর মতো ব্যয়াম করেন এবং কি ঝুলে থাকা এসব ব্যয়াম
করেন এতে আপনার শরীর শক্তিশালী ও উচ্চতা বাড়াতে সাহয্য করে।
আর অন্য দিকে আপনি যদি দড়ি লাফ করেন তাহলে আপনার হাড়েড়র ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য
করবে। দৌড়ানে বা বাস্কেটবল খেলার মতো অভ্যাস করেন তাহলে আপনার উচ্চতা বাড়ানোর
সম্ভবনা থাকে। এবং এ সকল কঠিন ব্যয়ামের পর শরীরকে যথেষ্ট বিশ্রাম দিতে হবে। যাতে
আপনার দেহের পেশিগুলো ঠিক হয়ে উঠতে পারে। আপনি যদি সবময় শরীরক অ্যাক্টিভ রাখেন
তাহলে শুধু উচ্চতাই নয় আপনার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখবে।
পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে উচ্চতার হরমোনের প্রভাব
আপনি যদি মনে করেন আপনার লম্বা হওয়ার দরকার তাহলে আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের
দরকার আছে, যখন আপনি ঘুমাবেন তখন আপনার বেশির ভাগ গ্রোথ হরমোন ঘুমের মাধ্যমে
রিলিজ হয়। বিশেষ করে আপনি যখন আপনি গভির ঘুমে থাকেন তখন এই হরমোন খুব বেশি
মাত্রায় কাজ করে। তাই বাড়ন্ত বয়সের ছেলে মেয়েদের প্রতি দিন গড়ে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা
ঘুমানোর দরকার।
একটা নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন ঘুমানোর ও ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করা ভালো।
আপনার শোয়ার সময় লাইট বন্ধ করেন তাহলে আপনার ঘরটা শান্ত আর ঠান্ডা থাকে এতে করে
আপনার ঘুম ভালো হবে। আর যদি আপনার পর্যাপ্ত ঘুম না হয় তাহলে পরের দিন গ্রোথ হরমন
ভালো ভাবে কাজ করতে পারে না। তাই আপনার উচ্চতা বাড়ানোর জ্ন্য পর্যাপ্ত ঘুমের
দরকার।
হেলদি ওজন ধরে রাখা আর উচ্চতার ওপর এর প্রভাব
উচ্চতা বাড়ানোর জন্য আপনাকে আপনার শরীরের ওজন স্বাস্থ্যকর বডি ধরে রাখার জন্য
আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। এতে আপনার উচ্চতা বাড়ার সম্ভবনা বেশি। আর যদি আপনি অনেক
মোটা বা অনেক রোগা হয়ে যান তাহলে মোটার ক্ষেত্রে হাটু ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ তৈরি
করে এতে আপনার উচ্চতা নাও বাড়তে পারে, অন্য দিকে আপনি যদি অনেক রোগা হয়ে থাকেন বা
অপুষ্টিতে ভুগেন তাহলে যে সমস্যা টা হবে অপনার গ্রোথ হরমোন বাধাগ্রস্ত হবে এতে
আপনার উচ্চতা নাও বারতে পারে।
আরো পড়ুনঃ সিঙ্গাপুর কাজের ভিসা কত টাকা
তাই আপনার উচিৎ হেলদি ওজন ধরের রাখা জরুরী। মনে রাখবেন আপনার হেলথদি ওজন হরমোনের
মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে যা, আপনার উচ্চতা বৃদ্দি করার জন্য জরুরি। আপনার
শরীরের ওজন ঠিক থাকলে স্বাভাবিক ভাবে তার উচ্চতার প্রক্রিয়া শেষ করতে পারে। আবার
হঠাৎ করে যদি ডায়েট করা শুরু করেন তাহলে এতে আপনার পুষ্টির ঘাটিতি হতে পারে
এতেকরে আপনার উচ্চতার দিকে প্রভাব ফেলতে পারে। আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য এই দিকটা
খেয়াল রাখা জরুরী।
উচ্চতা বাড়াতে ভিটামিন ডি এর উপকারীতা
আপনার দেহের হাড়ের শক্তি বারানোর জন্য ক্যালসিয়াম শোষণ এবং ভিটামিন ডি এর
প্রয়োজনীতা অপরিহার্য। আর আপনি যদি খুব সহজে ভিটামিন ডি পেতে চান তাহলে সূর্যের
আলোর বিক্লপ বা প্রাকৃতিক উপায় আর খুজে পাবেন না। তাই উচিৎ হবে প্রতি দিন সকালে
আর বিকালে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রোদ পোহানো দরকার। তবে মেঘলা দিনে বা শীত কালে আপনার
ভিটামিন ডি এর জন্য ডাক্তারের কাছে সাপ্লিমেন্ট নিতে হতে পারে। এতে করে আপনার
লম্বা বা উচ্চতা হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।
ভিটামিন ডি শুধু হাড়েরর স্বাস্থ্য নয়, এটা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রাড়ায় ও
সাহায্য করে এতে আপনার লম্বা হওয়ার দিকটা সহজ হবে। দুধ, দই আর কিছু মাছে ও
ভিটামিন ডি থাকে এটাও সূর্যের আলের মতোই কাজ করে। সুতরাং আপনকে খেয়াল রাখতে হবে
ভিটামিন ডি এর যাতে ঘার্তি না হয়। ভিটামিন ডি শরীরের পর্যাপ্ত থাকলে আপনার লম্বা
হতে সহায়তা করবে।
যোগব্যায়াম আর শরীর টান টান করে ব্যয়াম যা লম্বা হতে সাহায্য করে
যোগ ব্যয়াম শরীরকে নরম করে এবং নড়াচরা করতে সাহায্য করে আর মেরুদন্ডকে টান টান
করতে সাহজয্য করে এতে আপনার উচ্চতা বাড়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। আপনি যদি নিয়মিত
সকাল সন্ধায় যোগ ব্যয়াম করতে পারেন তাহলে এতে আপনার লম্বা বা উচ্চতা বৃদ্ধির
সাপোর্ট পাওয়া যাবে।
আর আপনি যদি শরীর টান টান করে ব্যয়াম করেন তাহলে আপনার পেশিগুলো প্রসারিত হয় এতে
আপনার লম্বা হওয়ার সম্ভবনা বাড়বে।
কারণ শরীরের প্রতিটি অঙ্গকে প্রসারিত বা লম্বা হওয়ার জন্য ভবিষ্যতের জন্য দরকারি।
তাই যোগ ব্যয়াম আপনার শরীরকে লম্বা হতে সহায়তা করবে। পরিমান মত পানি পান করলে
শরীর লম্বা হওয়ার প্রক্রিয়া চালু রাখে পানি আমাদের দেহেরে সকল কাজের জন্য দরকারি,
তাই লম্বা হওয়ার জন্য এর বিকল্প নেই।
পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করে লম্বা হওয়ার উপায়
আমাদের মেরুদন্ডের ডিস্ক গুলো মোটা মুটি ৭০ ভাগ পানিয় উপাদান দিয়ে তৈরি, তাই আপনি
যাদি পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করেন তাহলে আপনার লম্বা হওয়ার ব্যবপার টা আরো সহজ
হবে। আর যদি আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান না করেন তাহলে আপনার মেরুদন্ডের
ডিস্কগুলে বসে যায় যা আপনার হাইড সাময়িক ভাবে কমে যায়। তাই লম্বা হওয়ার জন্য
আপনার পরিমান মত পানি পান কার জরুরী।
আরেক বিষয় হচ্ছে আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করেন তাহলে আপনার দেহের
পুষ্টি উপাদান এক জায়গা থেকে আরেক যায়গাতে নিয়ে যাওয়ার জন্য পানি একটা খুব দরকারি
মধ্যম হিসেবে কাজ করবে। তাই আমি বলব আপনি দিনে অন্তত ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান
করতে চেষ্টা করুন এতে আপনার লাম্বা হওয়ার জন্য সহায়ক হবে।
টেনশন মুক্ত থেকে ও হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রেখে লম্বা হওয়া
আপনি যদি অতিরিক্ত টেনশন করেন তাহলে আপনার গ্রোথ হরমোন সঠিক ভাবে কাজ করবে না
এতে আপনার লম্বা হওয়ার জন্য হরমন কাজ করতে ব্যহত হবে। তাই উচিৎ আপনাকে সবসময়
টেনশন মুক্ত থাকতে হবে। এতে আপনার অনেক উপকার লম্বা হওয়ার জন্য। আবার আপনি যদি
দীর্ঘদিন মানসিক চাপে থাকেন তাহলে হরমোনের স্বাভাবিক ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায় এতে
আপনার লম্বা হওয়াতে ব্যঘাত ঘটতে পারে। তাই আপনি মনকে শান্ত রাখুন সব সময় এ্যাকটিভ
থাকুন এতে আপনার লম্বা হতে সহায়ক হবে।
আরো পড়ুনঃ ৫০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
আর একটা বিষয় সব সময় মাথায় রাখবেন সব সময় যাতে আনন্দ ও পজিটিভ মন মানসিকতা থাকা
যায় এত আপনার গ্রোথ হরমোন আপনাকে লম্বা হতে সহায়তা করবে। তাই আমি মনে করি যদি
আপনার শরীর আর মন সব সময় পজেটিব রাখতে পারেন তাহলে আপনার লম্বা/উচ্চতা সাবাভিক
ভাবে চলতে থাকবে, বাড়তে থাকবে।
উপসংহারঃ ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় টা কিন্তু কোন ম্যজিক নয়, এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে
হবে। আর আপনার কিছু ভালো অভ্যাস যোগব্যয়াম ও পজেটিভ লাইফস্টাইল আর পর্যাপ্ত
পরিমান ঘুম আপনার উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করবে। নিজের চেষ্টা আর পরিশ্রমের ওপর
আস্থা রাখুন।
আপনার জিনগত সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগানোর জন্য এই ছোট ছোট পরিবর্তনগুলোই
সবচেয়ে বেশি জরুরি। সব সময় সোজা হয়ে দাঁড়ান, টেনশন কম রাখুন এবং প্রচুর পরিমানে
পানি পান করুন। এতে আপনার উচ্চতা এমনিতে বেড়ে যাবে। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে ৫
থেকে ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার ব্যপারট বুঝতে পেরেছেন।



সার্ভিস আইটির নিয়ম মেনে কমেন্ট করুন প্রত্যেকটা কমেন্টের রিভিউ করা হয়।
comment url