গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় রক্তপাত বন্ধের উপায়আজ আমরা আপনাকে এই পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিব গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট
আসার লক্ষণ এবং এটি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কত সপ্তাহে বাচ্চার হার্টবিট
আসে, না আসার কারণ কী এবং এর সাথে জড়িত বিভিন্ন দোয়া ও বিশ্বাস সম্পর্কে।
বাচ্চার হার্টবিট বেশি বা কম হলে করণীয় কী এবং বাচ্চা ছেলে না মেয়ে
ধারণাগুলোও এখানে তুলে ধরা হয়েছে। সুতরাং, গর্ভাবস্থার এই সংবেদনশীল দিকগুলো
জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি মন দিয়ে পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
- গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
- বাচ্চার হার্টবিট আসার দোয়া
- বাচ্চার হার্টবিট না আসার কারণ
- কত সপ্তাহে বাচ্চার হার্টবিট আসে
- বাচ্চার হার্টবিট কত হলে ছেলে সন্তান
- গর্ভের বাচ্চার হার্টবিট বেশি হলে করণীয়
- বয়স অনুযায়ী পালস রেট
- বাচ্চার হার্টবিট না আসলে করনীয়
- উপসংহারঃ গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের জীবনে এক অসাধারণ মুহূর্ত হলো গর্ভাবস্থায়
বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ, আর বাচ্চার হার্টবিট শুনতে পাওয়া সেই
মুহূর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম আনন্দের। সাধারণত গর্ব অবস্থায় ছয় থেকে সাত
সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রা সাউন্ড পরীক্ষার মাধ্যমে ভ্রুনের হৃদপিন্ডের স্পন্দন
সনাক্ত করা যায়, যদিও এর আগে মায়ের শরীরের এর সরাসরি কোন লক্ষণ অনুভূত হয়
না বললেই চলে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মায়ের শারীরিক পরিবর্তন এবং শিশু
মেডিকেল পরীক্ষা এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ের আগমনকে ইঙ্গিত করে, আশ্বস্ত করতে
পারে যে তার অনাগত শিশু সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠছে।
এটা আসলে ধৈর্য এবং নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলার সময়। প্রাথমিক
অবস্থায় একজন মা, তার নিজের শরীরে কোন স্পন্দন অনুভব না করলেও কিছু
স্বাভাবিক গর্ভাবস্থার লক্ষণ দেখতে পান, যেমন সকালের দিকে বমি বমি ভাব বা
মর্নিং সিকনেস, স্তনে ব্যথা বা স্পর্শকাতরতা বৃদ্ধি,ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং
ক্লান্তি। এই লক্ষণগুলো যদিও শিশুর হার্টবিট আষা সঙ্গে নয়, তখনই প্রথম
নিশ্চিত ভাবে বাচ্চার লোক জানা সম্ভব হয় এবং এটি মায়ের জন্য বিশাল স্বস্তির
বিষয়।
বাচ্চার হার্টবিট আসার দোয়া
ইসলাম ধর্মে গর্ভাবস্থায় এবং সন্তানের সুস্থতার জন্য বিশেষ দোয়া ও আমলের
নির্দেশনা রয়েছে, যা সন্তানের হৃদ স্পন্দন শুরু হওয়ার সময় বা তার আগে করা
যেতে পারে। সন্তানের সুস্থতা ও নেককার হওয়ার জন্য পিতা-মাতা আল্লাহর কাছে
নিয়মিত প্রার্থনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের শান্তি দেয় না, বরং
আল্লাহর রহমত কামনা করার মাধ্যমে সন্তানের জীবনকে সুরক্ষিত করার একটি মাধ্যম
হিসেবে কাজ করে। এই সময় সুরা ফাতিহা আয়াতুল কুরসি এবং অন্যান্য
গুরুত্বপূর্ণ সূরা পাঠ করা অত্যন্ত ফল দেয়ার বলে মনে করা হয়।
আরো পড়ুনঃ শিশুর নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
অনেকেই এই বিশেষ সময়ে পুরো মরিয়ম সূরা ইউসুফ তেলাওয়াত করার পরামর্শ দেন
যার মাধ্যমে গর্ভে শিশুর সুস্থ ও সুন্দর চরিত্র নিয়ে পৃথিবীতে আসতে পারে।
আল্লাহর জিকির করা দেখার পার করা এবং নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।
মনে রাখতে হবে যে, এই দোয়াগুলো বৈজ্ঞানিক বা চিকিৎসার বিকল্প নয়, বরং এতে
শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি আধ্যাত্মিক উন্নতির জন্য এবং মানসিক শক্তি ও
প্রশান্তি লাভের খুবই প্রয়োজনীয়।
বাচ্চার হার্টবিট না আসার কারণ
যদি গর্ব অবস্থায় ছয় থেকে আট সপ্তার মধ্যে আল্ট্রা সাউন্ড এ বাচ্চার
হার্টবিট না আসে, তবে এর পেছনে বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে
সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো গর্ভধারণের তারিখ ভুল গণনা করা। অনেক সময় মায়ের
শেষ মাসি অনুযায়ী যে তারিখ দেয়া হয়, ব্রণের প্রকৃত বয়স তা থেকে কয়েক দিন
কমতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ডাক্তার সাধারণত এক সপ্তাহ বা ১০ দিন পরে পুনরায়
পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন, কারণ এই সময়ের মধ্যে হৃদপিণ্ড গঠিত ও কার্যকর হতে
শুরু করতে পারে।
অন্যান্য গুরুতর কারণ গুলোর মধ্যে রয়েছে ড্রোনের ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা
বা জেনেটিক সমস্যা, যার কারনে ভ্রুণ স্বাভাবিকভাবে বিকশিত হতে পারে না এবং
তার ফলস্বরূপ হৃৎপিণ্ডের কার্যালয় শুরু হয় না বা বন্ধ হয়ে যায়। একে অনেক
সময় মিসড আবর্তন দেশের চিহ্নিত করা হয়। এছাড়াও, জরায়ুর সমস্যা, হরমোনের
ভারসাম্যহীনতা বা মায়ের গুরুতর স্বাস্থ্যগত সমস্যা এর জন্য দায়ী হতে পারে।
যদি দ্বিতীয়বারের পরীক্ষাও হার্টবিট না আসে, তবে ডাক্তাররা পরবর্তী
পদক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ এবং চিকিৎসা দিয়ে থাকেন।
কত সপ্তাহে বাচ্চার হার্টবিট আসে
অধিকাংশ ক্ষেত্রে, ভ্রনের হৃদপিন্ডের কার্যকলাপ গর্ব অবস্থায় ছয় সপ্তাহ বা
তার কাছাকাছি সময় শুরু হয়ে যায়,ট্রান্সভ্যাজাইনাল আল্ট্রা সাউন্ড এর
মাধ্যমে সহজে সনাক্ত করা যায়। এই সময় ঘুম টি একটি ছোট দানা বা কোলের মত
দেখতে হয় এবং হৃদপিণ্ডটি মিনিটে প্রায় ৯০ থেকে ১১০ বার স্পন্দিত হতে পারে।
প্রথম আলট্রাসউন্ডে এটি নিশ্চিত হলে মা বাবার মনে অনেক বড় শক্তি আসে এবং
গর্ভাবস্থায় পরবর্তী ধাপের জন্য তারা প্রস্তুত হন।
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ জানতে পেটের ওপর দিয়ে করা
আল্ট্রা সাউন্ড এর ক্ষেত্রে, সাত থেকে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা
করতে হতে পারে, কারণ ভ্রনটি তখনও অনেক ছোট থাকে। একটি শিশুর সুস্থভাবে
বেড়ে ওঠার, প্রাথমিক লক্ষণগুলির মধ্যে এটি অন্যতম, তাই এই পরীক্ষাটি
ডাক্তারের সময় মত করানোর পরামর্শ দেন। এই সময়কালটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ, অঙ্গ প্রতঙ্গ গঠন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে চলছে এবং
গর্ভাবস্থায় সুস্থ পথে এগোচ্ছে।
বাচ্চার হার্টবিট কত হলে ছেলে সন্তান
বাচ্চার হার্ট রেট হৃদপিন্ডের স্পন্দন দেখে ছেলে নাকি মেয়ে সন্তান হবে
তা অনুমান করার একটি পুরনো জনপ্রিয় ধারণা বা লোকবিশ্বাস প্রচলিত আছে। এই
ধারণা অনুসারে, যদি বাচ্চার হার্ট রেট প্রতি মিনিটে ১৪০ বিট বা তার কম
হয়, তবে সেটিকে ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ বলে মনে করা হয়। তবে এই
ধারণাটির সম্পূর্ণভাবে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিহীন এবং এটি শুধুমাত্র মানুষের
মুখে ফেরা একটি ভ্রান্ত বিশ্বাস।আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং বিভিন্ন
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ ১০৩ ডিগ্রি জ্বর হলে করণীয়
যে, হৃদপিন্ডের গতির সাথে তার লিঙ্গের কোন সম্পর্ক নেই এবং এটি সম্পূর্ণ
একটি মিথ্যা। গর্ভাবস্থার প্রথমদিকে সব ভ্রূণেরই হার্ট রেট বেশি থাকে এবং
পরে তা কিছুটা উঠানামা করে, যা ভ্রুনের বয়স ও কার্যকলাপের উপর নির্ভর
করে। আপনার সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণের একমাত্র নির্ভরযোগ্য উপায় হলো
আলট্রা সাউন্ড এর মাধ্যমে তা বোঝা যায়। কিন্তু আপনি যদি একজন মুসলিম
হয়ে থাকেন তাহলে তার ছেলে হবে না মেয়ে হবে এসব ধারণা করা বা পর্যবেক্ষণ
করা আল্ট্রাসনোগ্রাম এর মাধ্যমে মোটেও ঠিক না।
গর্ভের বাচ্চার হার্টবিট বেশি হলে করণীয়
যদি আলট্রাসন পরীক্ষায় বাচ্চার হার্টবিট স্বাভাবিক সীমার(সাধারণত ১২০
থেকে ১৬০ প্রতি মিনিট) থেকে সাময়িকভাবে বেশি পাওয়া যায়, তবে
প্রথমত আতঙ্কিত না হয়ে ডাক্তার কে জিজ্ঞাসা করা উচিত। অনেক সময় ভ্রুনের
সামান্য নাড়াচড়ার কারণে বাবা মা যদি সম্প্রতি কোন ভারী কাজ করে থাকেন
বা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু গ্রহণ করে থাকেন, তাহলে সাময়িকভাবে হার্টবিট
বেড়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে ডাক্তার কিছু সময় পর আবার পরীক্ষা করে
নিশ্চিত হতে পারে না।
তবে যদি হার্টবিট স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি থাকে এবং তাদের স্থায়ী হয়,
তবে ডাক্তাররা এর কারণ জানতে আরো কিছু পরীক্ষা করতে পারেন। কিছু
ক্ষেত্রে, মায়ের জ্বর, থাইরয়েডের সমস্যা, বা অন্য কোন স্বাস্থ্যগত
জটিলতার কারণেও বাচ্চার স্পন্দন বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ডাক্তার
মায়ের স্বাস্থ্য এবং ভ্রুনের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। মায়ের উচিত হবে ডাক্তারের দেওয়া সব নির্দেশনা
মনোযোগ সহকারে মেনে চলা এবং দুশ্চিন্তায় এড়িয়ে চলা।
বয়স অনুযায়ী পালস রেট
বয়স অনুযায়ী পালস রেট বলতে মূলত নবজাতক থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক
পর্যন্ত বিভিন্ন বয়সের মানুষের স্বাভাবিক হৃদপিন্ডের স্পন্দন কে বুঝায়।
তবে গর্ভের বাচ্চার হার্টবিট স্বাভাবিক পালস রেটের চেয়ে বিভিন্ন
হয় এবং ভ্রুনের বয়সে এটি অনেক বেশি থাকে। সাধারণত গর্ব অবস্থায়
মাঝামাঝি থেকে শেষ পর্যন্ত একটি সুস্থ ব্রুনের স্বাভাবিক হার্ট রেট প্রতি
মিনিটে ১২০ থেকে ১৬০ বিটসের মধ্যে থাকে, যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক
মানুষের পালস রেটের (৬০ থেকে ১০০ বিটস পার মিনিট) তুলনায় অনেক
বেশি।
আরো পড়ুনঃ দাতের ব্যথায় করনীয়
নবজাতক শিশুর পালস রেটেও অনেক বেশি থাকে, প্রায় ১০০ থেকে ১৭০ বিটস পার
মিনিট। বাড়ার সাথে সাথে হৃদস্পন্দনের এই হার কমতে থাকে এবং কৈশোর
প্রেরণের পর তা প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক সীমার মধ্যে চলে আসে। এই
হান্ড্রেড গর্ভাবস্থায় বা শিশুর বয়স অনুযায়ী সঠিক সীমার মধ্যে থাকা
একটি শিশুর সামগ্রিক সুস্থ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। যদি কখনো
ভ্রুনের হৃদস্পন্দন এই স্বাভাবিক পরিসরের বাইরে চলে যায়, তবে তা অবশ্যই
ডাক্তারের কাছে বিশেষভাবে উল্লেখ্য করা উচিত।
বাচ্চার হার্টবিট না আসলে করনীয়
গর্ভাবস্থার নির্দিষ্ট সময়ের পরেও যদি আলট্রা সাউন্ডে বাচ্চার হার্টবিট
না আসে, তবে এটি একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং কঠিন পরিস্থিতি। এই সময়ের
সর্বপ্রথম করণীয় হলো ডাক্তারের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করা এবং তার
পরামর্শ অনুযায়ী এক সপ্তাহ বা ১০ দিন অপেক্ষা করে পুনরায় পরীক্ষা করা।
কারণ অনেক সময় বারবার অবস্থার তারিখ ভুল গণনা হওয়ার কারণে এমনকি হতে
পারে। নিশ্চিত হওয়ার পরও হার্টবিট না আসে, তবে এটিকে মিস্ট আবর্তন বা
গর্ভপাত হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।
যদি গর্ভপাত নিশ্চিত হয়, তবে ডাক্তার আপনার শারীরিক অবস্থা এবং
ব্যক্তিগত পছন্দের উপর ভিত্তি করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেবেন।
এরমধ্যে অপেক্ষা কর, ঔষধ ব্যবহার করে গর্ভপাত বা ডি এন্ড সি (ডাইলেটেশন
অ্যান্ড কিউরেটেজ) এর মত পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই কঠিন সময়ে
শারীরিক যত্নের পাশাপাশি অশিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেয়া খুব জরুরী।
পরিবারের সদস্যের সমর্থন এবং প্রয়োজনে পরামর্শ নেওয়া এইসব কাটিয়ে উঠতে
সাহায্য করতে পারে।
উপসংহারঃ গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ
আজ আমরা এই পোষ্টের মধ্যে জানতে পারলাম গর্ব অবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য সম্পর্কে যার মূল প্রকাশ ছিল
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার হার্টবিট আসার লক্ষণ। আরো জানতে পারলাম যে হার্টবিট কখন আসে কেন তা সবার মত না আসার সম্ভাবনা থাকে এর সাথে
সম্পর্কিত বিভিন্ন দোয়া এবং এমনকি ছেলে সন্তান হওয়ার লোকও বিশ্বাস
নিয়েও এ ছাড়া হার্দিক বেশি হলে বা একদম না আসলে করেন কি সে বিষয়ে আমরা
বুঝতে পেরেছি এ সমস্ত তথ্য মা-বাবাকে তাদের ব্যবস্থা এই গুরুত্বপূর্ণ
ধাপটি বুঝতে অনেক সাহায্য করবে।
আমি একজন লেখক হিসেবে আমার মাতামত হলো, গর্ভাবস্থার পুরো যাত্রাটি
বিজ্ঞান এবং আত্মার সমন্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া উচিত এবং লোকও কথা যে
ডাক্তারের পরামর্শের উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত।। হার্টবিট বাড়ে বা কমে
গেলে আতঙ্কিত না হয়ে শান্ত থাকা এবং বিশেষজ্ঞদের উপর আস্থা রাখাই
সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। এ পোস্টে দেওয়া তথ্যগুলো যেন শুধুমাত্র
সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং কোন অবস্থাতে জানে চিকিৎসা নির্ণয়ের
হিসেবে ব্যবহৃত না হয়। সকল মা-বাবার জন্য সুস্থ ও নিরাপদ গর্ভাবস্থা পার
করে এমন দেখতে পান সেই কামনাই রইল।


সার্ভিস আইটির নিয়ম মেনে কমেন্ট করুন প্রত্যেকটা কমেন্টের রিভিউ করা হয়।
comment url